Scroll Top
19th Ave New York, NY 95822, USA

বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মগত অধিকার

Meeting_of_doctors_at_the_university_of_Paris

রোমান সাম্রাজ্যের পতন থেকে শুরু করে রেনেসাঁর সূচনা পর্যন্ত মধ্যযুগের (৫০০-১৫০০) একটা বড় অংশ ইওরোপের ইতিহাসে ‘অন্ধকার যুগ’ (৬০০-১৩০০) নামে পরিচিত, কারণ এ সময়কালে বর্বর জার্মানদের আক্রমণে গ্রীক-রোমান জ্ঞানচর্চার ঐতিহ্য প্রায় ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। আরববিশ্বে এটা আলোক-বিচ্ছুরণের যুগ, কারণ ইসলামের পতাকাতলে সংগঠিত আরবেরা এ সময়ে সক্রেটিস-আফলাতুন-আরস্তুলসহ বহু গ্রীক ও রোমান চিন্তকের পা-ুলিপি আরবি ভাষায় অনুবাদ করে পুরোদমে সুশৃঙ্খল জ্ঞানচর্চায় রত হয়েছিল। একাদশ-দ্বাদশ শতকে ক্রুসেড যুদ্ধের যুগে আরবদের সঙ্গে যোগাযোগের ফলে ইওরোপীয়রা বহু পূর্বে হারিয়ে যাওয়া গ্রীক-রোমান জ্ঞানচর্চার ধারাটি আবার খুঁজে পেয়েছিলেন।

মধ্যযুুগের মধ্যভাগে একদিকে জ্ঞানের এক বিশাল ঐতিহ্যের সন্ধান মিলেছিল, অন্যদিকে অর্থনৈতিক অগ্রগতির ফলে নিত্যনতুন জ্ঞান এসে হাজির হচ্ছিল ইওরোপের মনোজগতে। এগুলো বোঝা, চর্চা এবং বোঝানোর জন্যে শিক্ষিত লোকের প্রয়োজন অনুভূত হচ্ছিল। জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে শিক্ষিত লোকদের মধ্যে পার্থক্য করার জন্যে প্রাতিষ্ঠানিক সনদেরও প্রয়োজন হলো। জার্মান আক্রমণে রোমান আইন প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল। মধ্যযুগের প্রারম্ভে নগরজীবনের পুনরুত্থান ও ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসারের পটভূমিতে রোমান আইন ও রোমান আইনজ্ঞের প্রয়োজন দেখা দিল।

একাদশ শতকে ইওরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা ইতালির বোলোনিয়ায় রোমান আইন পড়তে আসতেন। ছোট শহর বোলোনিয়ায় বহু বিদেশি ছাত্র আসার ফলে স্থানীয় লোকজন জিনিষপত্রের দাম আর বাড়িভাড়া ভীষণ বাড়িয়ে দিত। এমতাবস্থায় পরস্পরকে সহায়তা করার জন্যে বোলোনিয়ার বিদেশি ছাত্ররা একটি ‘গিল্ড’ গঠন করেছিলেন। সমপেশার লোকদের সঙ্ঘ বা গিল্ডকে Universitas বলা হতো ল্যাটিন ভাষায়। মধ্যযুগের ইতালির বহু শহরে নাপিত, ছুতোর, ছাত্র… সব পেশার লোকদের ‘ইউনিভার্সিতাস’ ছিল। কালক্রমে ‘ইউনিভার্সিতাস’ শব্দটি ‘ছাত্রসঙ্ঘ’ এবং আরও পরে শুধু ‘বিশ্ববিদালয়’ অর্থে ব্যবহৃত হতে শুরু করলো।

বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি উদ্যোগে স্থাপিত হয়েছিল, যদিও পরে রাজা বা পোপ ডিক্রি জারি করে প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়কে বৈধতা দিয়েছেন। তবে রাজা, নগর কর্তৃপক্ষ এবং গীর্জার উদ্যোগেও কিছু বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বা প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বীকৃতি দেবার পেছনে কর্তৃপক্ষের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ ছিল। প্রথমত, কোনো নগরে বিশ্ববিদ্যালয় থাকাটা সেই নগরের জন্যে গৌরবের, আর দ্বিতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা হাজার হাজার শিক্ষার্থী ছিল নগর বা রাষ্ট্রের আয়ের অন্যতম উৎস।

অভিজাত, যাজক সম্প্রদায় আর সাধারণ জনগণ এই তিনভাগে বিভক্ত মধ্যযুগের সমাজে করপ্রদান, সামরিক প্রশিক্ষণ নেওয়া, প্রয়োজনে যুদ্ধে যাওয়া ইত্যাদি দায়িত্ব ছিল জনসাধারণের ঘাড়ে, বাকি দুই সম্প্রদায় ঝাড়া হাত-পা। গীর্জার অংশ হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়কেও সব রকম কর ও দায় থেকে মুক্তি দিয়ে ডিক্রি জারি করতেন রাজা ও পোপ। ‘হাবিতা’ (Habita) নামে পরিচিত এই ডিক্রি সারা ইওরোপ মেনে চলতো। উদাহরণস্বরূপ, ১২০০ সালে প্যারিসে স্থানীয় অধিবাসী আর ছাত্রদের মধ্যে সঙ্ঘঠিত এক দাঙ্গায় একাধিক ছাত্র খুন হয়। রাজা ফিলিপ অগুস্তুস এই অপরাধে প্যারিসের প্রোভোস্টকে যাবজ্জীবন কারাদ- দিয়েছিলেন, অথচ ছাত্রদের কোনো শাস্তিই দেননি। এই উপলক্ষে জারি করা অর্ডিন্যান্সে রাজা বলেছিলেন: ‘কোনো ছাত্রের অপরাধ যাই হোক না কেন, ‘আমাদের’ (অর্থাৎ রাষ্ট্রের) বিচারালয় তার বিচার করার অধিকার রাখে না।’ বিশ্ববিদ্যালয় বা গীর্জার প্রশাসন ছাত্রের বিচার করতে পারতো।

অধ্যাপক ও শিক্ষার্থীরাই শুধু নয়, ছাত্র ও শিক্ষকদের ভৃত্যেরা, লিপিকর, রেজিস্ট্রার, সংবাদবাহক… বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে জড়িত অনেকেই উপরোক্ত সুবিধাগুলো ভোগ করতো। নগর বা রাষ্ট্রীয় প্রশাসনের কর্মকর্তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে কখনো কখনো এর স্বায়ত্বশাসন, বিশেষ অধিকার ও সুবিধাগুলোকে চ্যালেঞ্জ করে বসতেন বটে, কিন্তু যাবতীয় ব্যক্তিগত, বেসরকারি, সামরিক, প্রশাসনিক ও মধ্যযুগীয় কর্পোরেট ঈর্ষার অস্তিত্ব সত্ত্বেও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের প্রাপ্ত সুবিধা ও অধিকার অক্ষুণœ রাখতে সক্ষম হয়েছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি অধিকারের নাম ছিল: ‘সেসাসিও’ (Cessatio), অর্থাৎ মুহূর্তের নোটিসে ধর্মঘট করার অনুমতি। ১২৩১ সালে পোপ নবম গ্রেগরি অধ্যাপক ও শিক্ষার্থীদের লিখিতভাবে জানিয়েছিলেন: ‘যদি হত্যা বা মারাত্মকভাবে আহত হবার মতো কোনো ঘটনা ঘটে এবং ১৫ দিনের মধ্যে যদি আপনারা সুবিচার না পান, তবে যতক্ষণ না আপনারা সন্তুষ্ট হন, ততক্ষণ পর্যন্ত পাঠদান বন্ধ রাখার অধিকার আপনাদের দেওয়া হলো।’ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো সদস্যকে যদি গ্রেফতার করা হতো, বা অন্যায়ভাবে কারারুদ্ধ করা হতো, সেক্ষেত্রেও বিশ্ববিদ্যালয় ধর্মঘটের ডাক দিত।

প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকেরা চারটি জাতিগাষ্ঠীতে বিভক্ত ছিলেন : ফরাসি, নর্মান, পিকার্ড এবং অ্যাংলো-স্যাক্সন। অধ্যাপকদের বেশিরভাগের অন্যতম কাজ ছিল তুচ্ছ স্বার্থ নিয়ে দলাদলি ও ঝগড়া করা। হেন কোনো গালাগালি, অপমান নেই যে এই অধ্যাপকেরা একে অপরকে করতেন না। তবে সবই করতে হতো ল্যাটিন ভাষায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে কেউ ফরাসি, ইংরেজি ইত্যাদি মাতৃভাষা ব্যবহার করলে জরিমানা দিতে হতো। ঝগড়া একবার শুরু হলে চলতো দীর্ঘসময় ধরে এবং ঝগড়াকালীন গালিবিনিময় প্রায়ই হাতাহাতি-ঘুসাঘুসিতে পর্যবশিত হতো। বিশ্ববিদ্যালয়ে জ্ঞানপিপাসু, সুশীল ছাত্র অবশ্যই ছিল, কিন্তু অনেক ছাত্র রীতিমত অসভ্য ছিল। বাজনা বাজিয়ে, চিৎকার করে চার জাতিগোষ্ঠীর ছাত্ররা এক দল অন্য দলকে আক্রমণ করতো প্যারিসের ল্যাটিন কোয়ার্টারের রাস্তায়। রেহাই পেত না স্থানীয় অধিবাসী বা দোকানদারেরাও। নাগরিকদের বাড়িতে ঢুকে মহিলাদের বলাৎকার করার ঘটনাও ঘটতো। ১২২৯ সালে এক উৎসবের সময় প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র মাতাল হয়ে মদের দোকান লুট করে, দোকানের মালিক ও তার কর্মচারীদের বেদম প্রহার করে। খবর পেয়ে প্রোভোস্ট তার দলবল নিয়ে এসে ছাত্রদের আক্রমণ করলে দুজন ছাত্র নিহত হয়। বিশ্ববিদ্যালয় অবিলম্বে তার সকল কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়। অধ্যাপকেরা প্যারিস ছেড়ে চলে যান, কেউ বিদেশে, কেউবা ফ্রান্সের অন্যান্য শহরে। দুই বৎসরের মাথায় শেষ অধ্যাপকটিও যখন বিদায় হলেন, তখন পোপ মধ্যস্থতা করতে এগিয়ে এসেছিলেন। শিক্ষকদের ক্ষতিপূরণ দেয়া হয়েছিল, রাজাও আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থনা করেছিলেন। সর্বতোভাবে বিজয়ী হয়ে ১২৩১ সালে বিশ্ববিদ্যালয় আবার তার কার্যক্রম শুরু করেছিল।

বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি মডেল ছিল মধ্যযুগে: বোলোনিয়া আর প্যারিস। বোলোনিয়ার প্রশাসন চালাতো ছাত্রেরা আর প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন চালাতো অধ্যাপকেরা। ইওরোপের সর্বত্র নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার সময় প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের মডেল অনুসৃত হয়েছে। কালক্রমে প্যারিস মডেলের তিনটি পৃথক ধারা সৃষ্টি হয়েছিল। একটি ধারায় (আচার্য/উপাচার্যের) কেন্দ্রীভূত নিয়ন্ত্রণে একাধিক ফ্যাকাল্টি ছিল। দ্বিতীয় ধারাটিতে একাধিক কলেজে শিক্ষাদান করা হতো, আর প্রশাসন ছিল বিকেন্দ্রীকৃত। তৃতীয় ধারার বিশ্ববিদ্যালয়গুলো উপরোক্ত দুটি মডেলের সমন্বয়ে পরিচালিত হতো, অর্থাৎ কলেজও ছিল,আবার কেন্দ্রীভূত নিয়ন্ত্রণও ছিল। প্রথম দিকে প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজগুলো ছিল নিছকই গরিব ছাত্রদের জন্যে নির্মিত এক একটি ছাত্রাবাস। কিন্তু ধীরে ধীরে এসব কলেজ জ্ঞান অর্জনের কেন্দ্রে পরিণত হয়। আজ ‘কলেজ’ নামক বিদ্যায়তনটি অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অপরিহার্য অঙ্গ। কলেজেই এখানে পাঠদান করা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব শুধু পরীক্ষা নেয়া এবং ডিগ্রি দেয়া। বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি-ভিত্তিক মডেলটি অনুসৃত হয়, যদিও হলগুলোর কার্যক্রমে অক্সফোর্ডের কলেজ-সিস্টেমের ছায়া কিছুটা আছে।

উত্তর আমেরিকায় ফ্যাকাল্টি-ভিত্তিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে স্থায়ীভাবে নিযুক্ত শিক্ষকেরা পাঠদান ও গবেষণা করেন, প্রশাসনিক দায়িত্বও পালন করেন। নোম চমস্কি তাঁর সাম্প্রতিক এক লেখায় অভিযোগ করেছেন যে মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সর্বোচ্চ মুনাফা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে স্থায়ীভাবে অধ্যাপক নিয়োগে আর আগ্রহী নয়। অন্য সব কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের মতো কর্মকর্তারা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চালাবেন, আর পাঠদান সম্পন্ন হবে প্রধানত খ-কালীন শিক্ষকদের দিয়ে। এতে করে একদিকে যেমন শিক্ষকদের কম বেতন দিতে হবে, অন্যদিকে শিক্ষকদের একতা আর প্রাধান্য নষ্ট হবে। বাংলাদেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও সম্ভবত এই নীতিই অনুসৃত হচ্ছে। চমস্কির আশঙ্কা, এই অসুস্থ কর্পোরেট মানসিকতা আখেরে ‘বিশ্ববিদ্যালয়’ নামক প্রতিষ্ঠানটিকে সমূলে বিনষ্ট করবে।

মধ্যযুগের অধ্যাপকদের সকলেই মহাজ্ঞানী-মহাজন ছিলেন না। কিন্তু যে দুই একজন অধ্যাপককে আজও যুগপৎ শ্রদ্ধা ও বিস্ময়ের সাথে স্মরণ করা হয় তাদের জ্ঞান ও পাঠদানের অভিনবত্বের জন্যে, যেমন প্যারিসের আবেলার (১০৭৯-১১৪২) বা বোলোনিয়ার ইউনেরিউস (১০৬৭-১১৫০) এর সমকক্ষ একজন লোকও গীর্জা, প্রশাসন বা প্রতিরক্ষা বিভাগের ইতিহাসে কখনও সৃষ্টি হয়নি। এ রকম এক একটি প্রতিভা জীবন ও সমাজকে বহু শতকের জন্যে বদলে দিতে সক্ষম। বিশ্ববিদ্যালয়েই শুধু অনুরূপ প্রতিভার সৃষ্টি ও বিকাশ সম্ভব।

মধ্যযুগে পোপ এবং রাজা উভয়েই প্রতিরক্ষা, প্রশাসন ও বিচার বিভাগের তুলনায় বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশেষ সুবিধা ও অধিকার দিয়েছিলেন। এই দূরদর্শী সিদ্ধান্তের ফল হয়েছিল বিস্ময়কর! ইওরোপীয় সমাজে উচ্চশিক্ষার প্রসার ঘটেছিল, যার অনিবার্য ফলশ্রুতিতে এক শতকের মধ্যেই শুরু হয়েছিল ইওরোপীয় পুনর্জাগরণ, যার পরবর্তী ধাপ হচ্ছে যুক্তিনিকষিত আধুনিক সভ্যতা, যার সুফল আজ আমরা সবাই ভোগ করছি। পৃথিবীর অন্য কোনো যুগে বা সমাজে এ ব্যাপারটা ঘটেনি, কারণ অনুরূপ দূরদর্শী সিদ্ধান্ত নেবার মতো জ্ঞান ও কা-জ্ঞান সেসব সমাজের কর্তাব্যক্তিদের ছিল না।

বর্তমান বিশ্বের যে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো মধ্যযুগের বিশ্ববিদ্যালয়ের উত্তরাধিকার বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের উপরও বর্তায়। পরিতাপের বিষয়, মধ্যযুগের অর্ধশিক্ষিত প্রশাসকদের দূরদর্শিতার বিন্দুমাত্র প্রতিফলন নেই বাংলাদেশের ‘জ্ঞানী’ প্রশাসকদের কথায় ও কাজে। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের কোনো প্রকার বিশেষ সুবিধা দেয়াতো দূরের কথা, শিক্ষকেরা অভিযোগ করছেন, সাম্প্রতিক বেতনকাঠামোতে প্রাপ্য অধিকার থেকেই তাদের বঞ্চিত করা হয়েছে। ‘বিশ্ববিদ্যালয়কে তার জন্মগত সুবিধা ও অধিকার থেকে বঞ্চিত করার সিদ্ধান্ত আখেরে সমাজ ও রাষ্ট্রের বুদ্ধিবৃত্তিক স্বাস্থ্যের জন্যে ক্ষতিকারক হবে’ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিবর্তনের ইতিহাসের ভিত্তিতে এই ভবিষ্যৎবাণীটুকু করাই যায়।

Comments (8)

Priligy Dapoxetina Generico 60 Mg

9 times that of control TRE 2 mice Figure 3A, upper panel levitra rendeles This was a multicenter, randomized, double blind, phase 3 study conducted at 64 sites

Leave a comment